
এটি বাংলাদেশী খাবারে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। উচ্চ তাপমাত্রায় রান্না করার সময় মাখন ঘি আদর্শ কারণ মাখনের বিপরীতে, ভাজার সময় ঘি জ্বলে না। রান্নার শুরুতে ঘি ব্যবহার করা হয়, তরকারির ভিত্তি তৈরি করার সময় এটি তেল এবং মাখনের ব্যবহার প্রতিস্থাপন করে।
ঘি আসলে সম্পৃক্ত চর্বি, ইংরেজিতে যা “ক্ল্যারিফায়েড বাটার” নামে পরিচিত। ঘি একটি দুগ্ধ জাতীয় খাবার। দুধ থেকে এটি প্রস্তুত করা হয়। অনেকে এটিকে চর্বি জাতীয় খাবার বলে এড়িয়ে চলেন। কিন্তু এরও রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা । এটি যেমন ভিটামিন যুক্ত, তেমনি এতে আরও অন্যান্য পুষ্টি উপাদানও রয়েছে। মাখন ঘি শুধুমাত্র বাংলাদেশী রন্ধনশৈলী নয়, নিরামিষাশীদের জন্য উপযোগী বিশ্বের অন্যান্য খাবারেও একটি স্বতন্ত্র এবং খাঁটি স্বাদ দিতে পারে। এটি সবচেয়ে ভালো মানের মাখন ঘি যা শুধুমাত্র সবচেয়ে ভালো মাখন থেকে তৈরি করা হয়। ঘি রান্নার জন্য আদর্শ এবং রান্নার প্রস্তুতির বিস্তৃত পরিসরে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ঘি এর উপকারিতাঃ
১. ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
২. ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
৩. ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।
৪. হজমশক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার সমাধান করে।
৫. ক্যান্সার প্রতিরোধ সাহায্য করে।
৬. হ্রদ্ররোগ ও ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে।
৭. চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়ায়। পাশাপাশি গ্রুকোমা রোগীদের উপকার করে।
৮. মস্তিষ্কের ধার বাড়ায় ও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৯. ত্বক আর্দ্র রাখে ও শুক্ষতা দূর করে।
১০. শরীরের সন্ধি বা জোড়া গুলো ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন দিনে ১-২ টেবিল চামচ ডিম পোঁচ বা ভাজা, বাদামের সাথে, বুলেট কফিতে ব্যবহার করবেন।
No reviews!
Add a review